শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস খাওয়াতে কেন্দ্রে নিলে অভিভাবককে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে | ডা আবিদা সুলতানা
দেশব্যাপী ‘জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস’ ক্যাম্পেইন আজ শনিবার (১৫ মার্চ)। এর আওতায় দেশে প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
শৈশবকালীন অন্ধত্ব প্রতিরোধ এবং শিশুমৃত্যুর হার কমাতে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ১ লাখ ২০ হাজার টিকাদান কেন্দ্রে টিকা খাওয়ানোর ব্যবস্থা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
অনেক সময় কেন্দ্রে ভিড় বা তাড়াহুড়োর কারণে যাদের নীল ক্যাপসুল (৬-১১ মাস বয়সী) খাওয়ানোর কথা, ভুলক্রমে হয়তো তাদের লাল ক্যাপসুল (১২-৫৯ মাস বয়সী) খাওয়ানো হয়। আবার যাদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা, তাদের নীল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এ জন্য অভিভাবকদের কেন্দ্রে ক্যাপসুল কাটার সময় খেয়াল রাখতে হবে তার শিশুর বয়স অনুযায়ী সঠিক রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হলো কি না।
ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে ২ বার ৯৮ শতাংশ শিশুকে ভিটামিন এ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন এ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার ১ শতাংশের নিচে কমে এসেছে এবং শিশুমৃত্যুর হারও কমেছে।
ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে। কোনোভাবেই খালি পেটে কেন্দ্রে নেওয়া যাবে না। টিকাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বেচ্ছাসেবক ক্যাপসুলের মুখ কাঁচি দিয়ে কেটে ভেতরে থাকা সবটুকু তরল শিশুকে খাওয়াবেন। শিশুদের কান্নার সময় অথবা তাদের জোর করে ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
ডা আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক স্বাস্থ্য, asun sustho thaki, mental health
- ডা. আবিদা সুলতানা, (এমবিবিএস)
জেনারেল প্রাকটিসার, সিটি হেলথ সার্ভিসেস লিঃ এন্ড সিটি হাসপাতাল লিঃ
মেডিসিন, চর্মরোগ, বাত-ব্যাথা, শিশু ও গাইনী রোগ বিশেষজ্ঞ।
লেকচারার, জেড এইচ সিকদার মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, ঢাকা।
Follow Me -
Facebook : Dr. Abida Sultana
Youtube : Dr. Abida Sultana
tiktik : Dr. Abida Sultana
No comments